০৬:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোলায় নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৭:০৫:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৩৬০ বার পড়া হয়েছে

বার্তা ডেস্ক ॥ ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. মিজানুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ মিজানুর রহমানের কক্ষ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মিজানুর রহমান ২ নম্বর পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুন্সি অলি উল্লাহ আহমেদের ছেলে এবং ৩ সন্তানের জনক। তিনি ইলিশা ইউ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরীর চাকুরী করেন। রাতে বিদ্যালয়ে তার নিদিষ্ট কক্ষে ঘুমাতেন।

ভোলা সদর থানার ওসি মনির হোসেন মিঞা এ তথ্য নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, প্রতিদিনের মতো সোমবার রাতেও মিজানুর রহমান বিদ্যালয়ে গিয়ে তার কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। সকালে স্কুলে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা গিয়ে তাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে শিক্ষকরা দেখেন মিজানের শয়নকক্ষে সে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। তার মুখ দিয়ে লালা ঝরানো এবং মরদেহের পাশে বমি রয়েছে। শয়নকক্ষটি ভিতর থেকে আটকানো ছিল।

মিজানের পরিবার পুলিশকে জানিয়েছে, মিজান কয়েকদিন যাবত অসুস্থ ছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকজনিত কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

ভোলায় নৈশপ্রহরীর মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৭:০৫:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

বার্তা ডেস্ক ॥ ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা ইউ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. মিজানুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ মিজানুর রহমানের কক্ষ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মিজানুর রহমান ২ নম্বর পূর্ব ইলিশা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মুন্সি অলি উল্লাহ আহমেদের ছেলে এবং ৩ সন্তানের জনক। তিনি ইলিশা ইউ সি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরীর চাকুরী করেন। রাতে বিদ্যালয়ে তার নিদিষ্ট কক্ষে ঘুমাতেন।

ভোলা সদর থানার ওসি মনির হোসেন মিঞা এ তথ্য নিশ্চিত করে সাংবাদিকদের জানান, প্রতিদিনের মতো সোমবার রাতেও মিজানুর রহমান বিদ্যালয়ে গিয়ে তার কক্ষে ঘুমিয়ে ছিলেন। সকালে স্কুলে শিক্ষক শিক্ষার্থীরা গিয়ে তাকে দেখতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে শিক্ষকরা দেখেন মিজানের শয়নকক্ষে সে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। তার মুখ দিয়ে লালা ঝরানো এবং মরদেহের পাশে বমি রয়েছে। শয়নকক্ষটি ভিতর থেকে আটকানো ছিল।

মিজানের পরিবার পুলিশকে জানিয়েছে, মিজান কয়েকদিন যাবত অসুস্থ ছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে, স্ট্রোকজনিত কারণে তার মৃত্যু হতে পারে। পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে পুলিশ।