১১:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বরিশালে ঘুস দাবি করা সেই এএসআইয়ের পদাবনতি

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৪:২৭:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ২৪৯ বার পড়া হয়েছে

ঘুসকাণ্ডে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এক সহকারী সাব-ইন্সপেক্টর (এএসআই) থেকে কনস্টবল পদে পদাবনতি হয়েছে। আগামী তিন বছর কনস্টেবল পদে থাকবেন তিনি।

ওই পুলিশ সদস্য হলেন এছাহাক হোসেন। কিছুদিন পূর্বে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানাধীন আমানতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে নগর গোয়েন্দা শাখায় এএসআই এছাহাক কর্মরত অবস্থায় নথুল্লাবাদে একটি অভিযান পরিচালনা করার সময় মাসুদ রানা নামের এক ব্যক্তির কাছে ঘুস দাবি করেন। সেই ঘটনায় ভুক্তভোগী পুলিশ হেড কোয়ার্টার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের পর তদন্তের নির্দেশ দেয় পুলিশ হেড কোয়ার্টার। তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় পদাবনতি হয়েছে ওই কর্মকর্তা এছাহাক।

ভুক্তভোগী মাসুদ রানা বলেন, ২০২১ সালে একটি মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আমার কাছে ঘুস দাবি করেন তৎকালীন নগর গোয়েন্দা সদস্য এছাহাক হোসেন। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। ঘটনার তদন্তসাপেক্ষে বিচারে বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

সাবেক গোয়েন্দা সদস্য ও বর্তমান সিটিএসবিতে কর্মরত অভিযুক্ত এছাহাক হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, যেটা হয়েছে সেজন্য আমি লজ্জিত।

এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার ফজলুর করিম বলেন, ব্যক্তি অপরাধের দায় কখনো বাহিনী নেবে না। অপরাধ যেই করুক কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

বরিশালে ঘুস দাবি করা সেই এএসআইয়ের পদাবনতি

আপডেট সময় : ০৪:২৭:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ অগাস্ট ২০২৪

ঘুসকাণ্ডে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের এক সহকারী সাব-ইন্সপেক্টর (এএসআই) থেকে কনস্টবল পদে পদাবনতি হয়েছে। আগামী তিন বছর কনস্টেবল পদে থাকবেন তিনি।

ওই পুলিশ সদস্য হলেন এছাহাক হোসেন। কিছুদিন পূর্বে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানাধীন আমানতগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালে নগর গোয়েন্দা শাখায় এএসআই এছাহাক কর্মরত অবস্থায় নথুল্লাবাদে একটি অভিযান পরিচালনা করার সময় মাসুদ রানা নামের এক ব্যক্তির কাছে ঘুস দাবি করেন। সেই ঘটনায় ভুক্তভোগী পুলিশ হেড কোয়ার্টার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। অভিযোগের পর তদন্তের নির্দেশ দেয় পুলিশ হেড কোয়ার্টার। তদন্তে ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় পদাবনতি হয়েছে ওই কর্মকর্তা এছাহাক।

ভুক্তভোগী মাসুদ রানা বলেন, ২০২১ সালে একটি মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে আমার কাছে ঘুস দাবি করেন তৎকালীন নগর গোয়েন্দা সদস্য এছাহাক হোসেন। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। ঘটনার তদন্তসাপেক্ষে বিচারে বাংলাদেশ পুলিশকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তিনি।

সাবেক গোয়েন্দা সদস্য ও বর্তমান সিটিএসবিতে কর্মরত অভিযুক্ত এছাহাক হোসেন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, যেটা হয়েছে সেজন্য আমি লজ্জিত।

এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার ফজলুর করিম বলেন, ব্যক্তি অপরাধের দায় কখনো বাহিনী নেবে না। অপরাধ যেই করুক কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।