ভুক্তোভোগীরা হলেন একই উপজেলার একই গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কাজীর ছেলে মো. জুয়েল কাজী, সামসুল হক কাজীর ছেলে, কাজী এমদাদুল হক, মৃত আব্দুল মালেক কাজীর ছেলে কাজী আল-মামুন, এ ছাড়া ঝালকাঠি জেলার ১ নম্বর চেচরিরামপুর ইউনিয়নের পশ্চিম চেচরি গ্রামের তৈয়ব আলী হাওলাদারের ছেলে আল-আমিন হাওলাদার। তাদের প্রত্যেকের নিকট থেকে প্রতারণা করে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
নাজিরপুরে আদম ব্যবসায়ীর খপ্পরে পড়ে নিঃস্ব ৪ পরিবার

- আপডেট সময় : ০৫:০৯:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
- / ২৫৮ বার পড়া হয়েছে

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, মো. সোহাগ ভূঁইয়া কয়েক বছর যাবৎ দুবাই থাকেন এবং সেখানে এবি ট্রাভেল অ্যান্ড টাইপিং এবং সোহাগ ভূঁইয়া প্রোজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস নামের দুটি ব্যবসায়ীক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। এ সুবাদে তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে নিজ এলাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মানুষকে মোটা অঙ্কের বেতনে চাকরি ও ব্যবসার প্রলোভন দেখিয়ে দুবাই নিয়ে যান।
আরো জানা যায়, পরবর্তীতে ভুক্তভোগীদের কোনো চাকরি না দিয়ে শারীরিক নির্যাতন ও জিম্মি করে স্ট্যাম্পে জোড় পূর্বক স্বাক্ষর রেখে টাকা দাবি করেন।
অভিযুক্ত দুবাই প্রবাসী মো. সোহাগ ভুঁইয়ার ব্যবহৃত নম্বরের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি।
পিরোজপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শেখ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম জানান, অভিযোগ পেয়েছি আমি ওসি-ডিবিকে ঘটনার সত্যতা যাচাই সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার নির্দেশ প্রদান করেছি।