০৫:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১৪ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তজুমদ্দিনে বজ্রপাতে ৯ রাখাল আহত

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৬:১১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৮১ বার পড়া হয়েছে

ভোলার তজুমদ্দিনের চরে গভীর রাতে বজ্রপাতে নয়জন মহিষের রাখাল আহত হয়েছে। প্রতিবেশীরা অজ্ঞান অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে তজুমদ্দিন হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন।

সোমবার (১৯) আগস্ট গভীর রাতে উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ চরজহিরউদ্দিনের সোনাপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন মনির (৩০), আবুল বাসার (৪০), সালাউদ্দিন (৩৫), আবু তাহের (৬০), দ্বীন ইসলাম (৪৫), হৃদয় (২০), ফাহিম (১৮) ও কামালউদ্দিন (৪০)।

ডাক্তার জানিয়েছেন, আহতরা ঝুকি মুক্ত হয়েছে।

বজ্রপাতে আহত সালাউদ্দিন জানান, চরজহিরউদ্দিনের জাকিরের মহিষের বাতানে আমরা ১০-১৫ জন রাখাল দিন শেষে টং ঘরে ঘুমিয়ে পড়ি। গভীর রাতে আকস্মিক বজ্রপাতের ধমকে আমরা নয়জন অজ্ঞান হয়ে যাই। বাতানে মালিক জাকিরসহ পাশে থাকা লোকজন আমাদেরকে ট্রলার যোগে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর সকালে আমাদের জ্ঞান ফিরে আসে।

কর্তব্যরত মেডিক্যাল অফিসার ডা. শাহ শারমিন জানান, বজ্রপাতে আহত হয়ে যারা হাসপাতালে এসেছেন তারা আশঙ্কামুক্ত হয়েছেন। আহত তিনজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে আছেন। ছয়জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

ট্যাগস :

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

তজুমদ্দিনে বজ্রপাতে ৯ রাখাল আহত

আপডেট সময় : ০৬:১১:২৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০২৪

ভোলার তজুমদ্দিনের চরে গভীর রাতে বজ্রপাতে নয়জন মহিষের রাখাল আহত হয়েছে। প্রতিবেশীরা অজ্ঞান অবস্থায় আহতদের উদ্ধার করে তজুমদ্দিন হাসপাতালে এনে ভর্তি করেন।

সোমবার (১৯) আগস্ট গভীর রাতে উপজেলার বিচ্ছিন্ন দ্বীপ চরজহিরউদ্দিনের সোনাপুর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে এই ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন মনির (৩০), আবুল বাসার (৪০), সালাউদ্দিন (৩৫), আবু তাহের (৬০), দ্বীন ইসলাম (৪৫), হৃদয় (২০), ফাহিম (১৮) ও কামালউদ্দিন (৪০)।

ডাক্তার জানিয়েছেন, আহতরা ঝুকি মুক্ত হয়েছে।

বজ্রপাতে আহত সালাউদ্দিন জানান, চরজহিরউদ্দিনের জাকিরের মহিষের বাতানে আমরা ১০-১৫ জন রাখাল দিন শেষে টং ঘরে ঘুমিয়ে পড়ি। গভীর রাতে আকস্মিক বজ্রপাতের ধমকে আমরা নয়জন অজ্ঞান হয়ে যাই। বাতানে মালিক জাকিরসহ পাশে থাকা লোকজন আমাদেরকে ট্রলার যোগে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এরপর সকালে আমাদের জ্ঞান ফিরে আসে।

কর্তব্যরত মেডিক্যাল অফিসার ডা. শাহ শারমিন জানান, বজ্রপাতে আহত হয়ে যারা হাসপাতালে এসেছেন তারা আশঙ্কামুক্ত হয়েছেন। আহত তিনজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে আছেন। ছয়জনকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।