০৫:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গায়ে আগুন দেওয়া সেই মার্কিন সেনার নামে ফিলিস্তিনে সড়ক

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৪:৪০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪
  • / ১৭৭ বার পড়া হয়েছে

গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে শরীরে আগুন দেওয়া সেই মার্কিন সেনার নামে ফিলিস্তিনে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। সড়কটি অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেরিকো শহরে। রবিবার (১০ মার্চ) সড়কের নতুন নামফলক উন্মোচন করা হয়।

নামফলক উন্মোচন করেন জেরিকোর মেয়র আবদুল করিম সিদর।সবার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে চিনতাম না। তিনিও আমাদের চিনতেন না। আমাদের মধ্যে কোনো সামাজিক, অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক বন্ধন ছিল না। তার সঙ্গে আমাদের যে বিষয়টি মিলে যায়, তা হলো- স্বাধীনতার প্রতি ভালোবাসা, আর গাজায় ইসরায়েলের হামলার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আকাঙ্ক্ষা।ইসরায়েলি গণহত্যায় পশ্চিমাদের সমর্থনের প্রতিবাদে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে নিজ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেন তিনি। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাকে বাঁচানো যায়নি। সামরিক বাহিনীর পোশাক পরেই অ্যারন নিজের গায়ে আগুন দিয়েছিলেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ করছিলেন। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকতে চান না।এরপর নিজের শরীরে আগুন দিয়ে চিৎকার করে বলদে থাকেন, ‘ফিলিস্তিনের মুক্তি চাই।’ ফিলিস্তিনি না হলেও ফিলিস্তিনিদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সদস্য অ্যারন বুশনেল।

 

সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান

ট্যাগস :

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

গায়ে আগুন দেওয়া সেই মার্কিন সেনার নামে ফিলিস্তিনে সড়ক

আপডেট সময় : ০৪:৪০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে শরীরে আগুন দেওয়া সেই মার্কিন সেনার নামে ফিলিস্তিনে একটি সড়কের নামকরণ করা হয়েছে। সড়কটি অধিকৃত পশ্চিম তীরের জেরিকো শহরে। রবিবার (১০ মার্চ) সড়কের নতুন নামফলক উন্মোচন করা হয়।

নামফলক উন্মোচন করেন জেরিকোর মেয়র আবদুল করিম সিদর।সবার উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে চিনতাম না। তিনিও আমাদের চিনতেন না। আমাদের মধ্যে কোনো সামাজিক, অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক বন্ধন ছিল না। তার সঙ্গে আমাদের যে বিষয়টি মিলে যায়, তা হলো- স্বাধীনতার প্রতি ভালোবাসা, আর গাজায় ইসরায়েলের হামলার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আকাঙ্ক্ষা।ইসরায়েলি গণহত্যায় পশ্চিমাদের সমর্থনের প্রতিবাদে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে নিজ শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেন তিনি। গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হলেও তাকে বাঁচানো যায়নি। সামরিক বাহিনীর পোশাক পরেই অ্যারন নিজের গায়ে আগুন দিয়েছিলেন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভ করছিলেন। তিনি তখন বলেছিলেন, ‘গণহত্যার সঙ্গে জড়িত থাকতে চান না।এরপর নিজের শরীরে আগুন দিয়ে চিৎকার করে বলদে থাকেন, ‘ফিলিস্তিনের মুক্তি চাই।’ ফিলিস্তিনি না হলেও ফিলিস্তিনিদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর সদস্য অ্যারন বুশনেল।

 

সূত্র : দ্য গার্ডিয়ান