১১:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কাউখালীতে শসার কেজি ১০০ টাকা

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৫:২১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪
  • / ২৮০ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরের কাউখালীতে শসার কেজি ৯০ টাকা থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।মঙ্গলবার পহেলা রমজান সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসা ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। রমজান মাসে শসার চাহিদা একটু বেশি থাকে। এই সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা সাধারণ ক্রেতাদের এক প্রকার বাধ্য করে তাদের ইচ্ছামতো শসার দাম বাড়িয়ে বিক্রি করে। সাধারণত তারা তাদের কাছে অসহায় হয়ে পড়ে।

এ সময় কথা হয় বাজারের শসা বিক্রিতা আল আমিন হোসেনের সাথে তিনি জানান, ‘বাজারে রমজান মাসে শসার চাহিদা বেশি থাকে সে তুলনায় বাজারে শসা সরবরাহ কম। আমাদের বেশি দামে কেনা পড়ে আমরা সামান্য লাভে শসা বিক্রি করি। শসার সাথে পাল্লা দিয়ে লেবুর দামও ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।’

শসা কিনতে আসা লিটন হোসেন বলেন, ‘বর্তমান বাজার দরের যে অবস্থা তাতে শসা কেনা আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে না।’

সংবাদকর্মী হাফেজ মাসুম বিল্লাহ আক্ষেপ করে বলেন, ‘রমজান মাসে বিশ্বের অন্যান্য মুসলমান রাষ্ট্র দ্রব্যমূল্যর দাম কমিয়ে বিক্রি করে অথচ আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছা মতো দাম বাড়িয়ে বিক্রি করে।’

বাজারে আসা অন্য ক্রেতারা বলেন, ‘বাজারে মনিটরিং অভাব রয়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থার জোরদার করা হলে বাজারে দ্রব্যমূল্যর দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।’

কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা বলেন, ‘রমজান মাসে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী যদি ইচ্ছে করে দ্রব্যমূল্যের দাম অধিক দামে বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

ট্যাগস :

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

কাউখালীতে শসার কেজি ১০০ টাকা

আপডেট সময় : ০৫:২১:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ মার্চ ২০২৪

পিরোজপুরের কাউখালীতে শসার কেজি ৯০ টাকা থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।মঙ্গলবার পহেলা রমজান সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসা ৯০ থেকে ১০০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। রমজান মাসে শসার চাহিদা একটু বেশি থাকে। এই সুযোগে অসাধু ব্যবসায়ীরা সাধারণ ক্রেতাদের এক প্রকার বাধ্য করে তাদের ইচ্ছামতো শসার দাম বাড়িয়ে বিক্রি করে। সাধারণত তারা তাদের কাছে অসহায় হয়ে পড়ে।

এ সময় কথা হয় বাজারের শসা বিক্রিতা আল আমিন হোসেনের সাথে তিনি জানান, ‘বাজারে রমজান মাসে শসার চাহিদা বেশি থাকে সে তুলনায় বাজারে শসা সরবরাহ কম। আমাদের বেশি দামে কেনা পড়ে আমরা সামান্য লাভে শসা বিক্রি করি। শসার সাথে পাল্লা দিয়ে লেবুর দামও ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে।’

শসা কিনতে আসা লিটন হোসেন বলেন, ‘বর্তমান বাজার দরের যে অবস্থা তাতে শসা কেনা আমাদের পক্ষে সম্ভব হবে না।’

সংবাদকর্মী হাফেজ মাসুম বিল্লাহ আক্ষেপ করে বলেন, ‘রমজান মাসে বিশ্বের অন্যান্য মুসলমান রাষ্ট্র দ্রব্যমূল্যর দাম কমিয়ে বিক্রি করে অথচ আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের ইচ্ছা মতো দাম বাড়িয়ে বিক্রি করে।’

বাজারে আসা অন্য ক্রেতারা বলেন, ‘বাজারে মনিটরিং অভাব রয়েছে। মনিটরিং ব্যবস্থার জোরদার করা হলে বাজারে দ্রব্যমূল্যর দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে।’

কাউখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সজল মোল্লা বলেন, ‘রমজান মাসে কোনো অসাধু ব্যবসায়ী যদি ইচ্ছে করে দ্রব্যমূল্যের দাম অধিক দামে বিক্রি করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’