১২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
Uncategorized

আগৈলঝাড়ায় খালের কচুরিপানা পরিস্কারের উদ্যোগ

বরিশাল সংবাদ বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৭:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ২৬৫ বার পড়া হয়েছে

বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার পশ্চিম সীমান্তের ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালের কচুরিপানা পরিস্কারের কাজ শুরু করে কৃষকের প্রসংশায় ভাসছেন জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহ। গত মঙ্গলবার থেকে নিজস্ব খরচে ওই খালের কচুরিপানা পরিস্কারের উদ্যোগ নেন তিনি।

এর আগে সোমবার রাতে ওই উপজেলার সেরাল গ্রামের বাড়ি গিয়ে স্থানীয় কৃষকরা সেচ সুবিধার জন্য ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালের কচুরিপানা অপসারণের জন্য জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। কৃষকদের দাবির বিষয়টি বিবেচনা করে পরদিন গত মঙ্গলবার থেকে ৬০ জন শ্রমিক দিয়ে খালের কচুরিপানা অপসারণের কাজ শুরু করেন তিনি।

বাকাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম পাইক জানান, ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালে আগে সব সময় পানি প্রবাহ ছিলো। সারা বছর এই খালে নৌকা চলাচল করতো। বছরের পর বছর কচুরিপানা জন্মানোর কারণে খালে পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। বর্ষা ও শুষ্ক মৌসুমে সব সময় খালে কচুরিপানায় ভরে থাকে। ফলে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ কারনে ইরি-বোরো ব্লকে পানি সেচ দিতে না পারায় হাজার হাজার কৃষকের মাঝে হাহাকার সৃষ্টি হয়। স্থানীয় কৃষকরা বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহকে অবহিত করেন।

ট্যাগস :

Add

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Barisal Sangbad

বরিশাল সংবাদের বার্তা কক্ষে আপনাকে স্বাগতম।

বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন

আগৈলঝাড়ায় খালের কচুরিপানা পরিস্কারের উদ্যোগ

আপডেট সময় : ০৬:৪৭:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার পশ্চিম সীমান্তের ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালের কচুরিপানা পরিস্কারের কাজ শুরু করে কৃষকের প্রসংশায় ভাসছেন জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহ। গত মঙ্গলবার থেকে নিজস্ব খরচে ওই খালের কচুরিপানা পরিস্কারের উদ্যোগ নেন তিনি।

এর আগে সোমবার রাতে ওই উপজেলার সেরাল গ্রামের বাড়ি গিয়ে স্থানীয় কৃষকরা সেচ সুবিধার জন্য ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালের কচুরিপানা অপসারণের জন্য জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহর হস্তক্ষেপ কামনা করেন। কৃষকদের দাবির বিষয়টি বিবেচনা করে পরদিন গত মঙ্গলবার থেকে ৬০ জন শ্রমিক দিয়ে খালের কচুরিপানা অপসারণের কাজ শুরু করেন তিনি।

বাকাল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহিদুল ইসলাম পাইক জানান, ত্রিমুখি এলাকার সন্ধ্যা নদী থেকে কোদালধোয়া বাজার হয়ে বাকালহাট পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটার খালে আগে সব সময় পানি প্রবাহ ছিলো। সারা বছর এই খালে নৌকা চলাচল করতো। বছরের পর বছর কচুরিপানা জন্মানোর কারণে খালে পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হয়। বর্ষা ও শুষ্ক মৌসুমে সব সময় খালে কচুরিপানায় ভরে থাকে। ফলে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। এ কারনে ইরি-বোরো ব্লকে পানি সেচ দিতে না পারায় হাজার হাজার কৃষকের মাঝে হাহাকার সৃষ্টি হয়। স্থানীয় কৃষকরা বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য আশিক আবদুল্লাহকে অবহিত করেন।