মাইক্রোবাসের কাচ ভেঙে শিশুকন্যা সাফরিনসহ বের হন মালয়েশিয়া প্রবাসী সোহেল খান। পরে সাত মাসের শিশুকে কচুরিপানার ওপর ফেলে রেখে বোন সুরমা আক্তার, শ্যালিকা সুইটি ও ভাইয়ের স্ত্রী বিষা আক্তারকে উদ্ধার করেন তিনি; কিন্তু জীবনসঙ্গী রাইতি খানকে উদ্ধার করতে পারেনি।
নদীতে তলিয়ে যাওয়া মাইক্রোবাস থেকে নয় লাশের মধ্যে ছিলেন তার স্ত্রী রাইতি খানকে উদ্ধার করা হয়।
সোহেল খান বলেন, শিশুকন্যা সাফরিনসহ চারজনকে উদ্ধার করলেও আমার স্ত্রীকে উদ্ধার করতে পারিনি। আমি এখন কাকে নিয়ে বাঁচব। আমার শিশু কন্যাকে নিয়ে আমি এখন কোথায় যাব? এমন বিলাপ করছে কান্না করছিলেন শিশু কন্যা সাফরিনের বাবা সোহেল খান।
কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি আরও বলেন, আমার আর কিছুই রইল না। এই নিষ্পাপ শিশুকন্যাকে কি বুঝ দেব? এমন মৃত্যু যেন আর কাউকে আল্লাহ না দেন। তবে তিনি তদন্তপূর্বক ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করেছেন।
হেড অফিস: দিলু রোড, নিউ ইস্কাটন, ঢাকা। বরিশাল অফিস: হাবিব ভবন (৪র্থ তলা), সদর রোড, বরিশাল।
মোবাইল: 01742-280498 ইমেইল: dailybarishalsangbad@gmail.com
© বরিশাল সংবাদ || Barisal Sangbad - ২০২৪