দর্শনার্থীদের মতে, এমন ছুটির দিন তাদের মানসিক প্রশান্তির সুযোগ এনে দেয়।
সানজিদা ইসলাম মিম নামে এক দর্শনার্থী বলেন, ‘সারা বছর কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকি। এই ছুটির সময়টুকু পরিবারকে দিই। বাচ্চারা খুশি, আমরাও প্রশান্তি পাচ্ছি।’
অপর এক দর্শনার্থী রিয়াজুর কবির বলেন, ‘আমার সন্তানরা পার্কে ঘুরে বেড়াচ্ছে, খেলছে। আমরা বড়রাও স্বস্তি অনুভব করছি।’
এই আনন্দঘন পরিবেশ শুধু নগরবাসীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও পাশের জেলা থেকেও বহু মানুষ বরিশাল (সংশোধিত)ের বিনোদন স্পটগুলোতে ভিড় করেছেন।
বেড়াতে আসা পরিবারগুলোর মতে, এমন সময়গুলো একসঙ্গে কাটানোই তাদের জন্য সবচেয়ে আনন্দের।
নগরীর সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাও ছিল প্রশংসনীয়। বরিশাল (সংশোধিত) মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরাপত্তা জোরদার করে দর্শনার্থীদের নিরাপদ রাখার জন্য অতিরিক্ত টহলের ব্যবস্থা করে।
এ বিষয়ে পুলিশ কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ছুটিতে মানুষের ভিড় বাড়বে সেটা আমরা আগেই বুঝেছিলাম। তাই নগরীর সব বিনোদন স্পটে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর নেই।’
বরিশাল (সংশোধিত)ের সাধারণ মানুষ এবং দর্শনার্থীরা আশা প্রকাশ করেছেন, এমন উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশ যেন ভবিষ্যতেও বজায় থাকে। প্রত্যেক ছুটিই যেন হয়ে ওঠে এমন আনন্দের উৎসব।
Leave a Reply